এদিকে, বিধি নিষেধ ভঙ্গ করে দোকানপাট খোলা রাখা ও সন্ধ্যার পর বাহিরে থাকায় মোটরসাইকেল আরোহীর অর্থদণ্ড করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
সোমবার ইফতারের পর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মহসীন মৃধা বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও মোটরসাইকেল আরোহীর কাছে থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে ১৪ হাজার ৭ শ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন।
মঙ্গলবার সকালে দেখা গেছে, উপজেলার প্রবেশদ্বারে রয়েছে পুলিশ। প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হলে যানবাহন থেকে নামিয়ে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে যাত্রীকে। লকডাউনে জরুরি সেবা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান ছাড়া সব ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহসীন মৃধা বলেন, দেশকে করোনামুক্ত করতে লকডাউন মেনে চলার কোন বিকল্প নেই। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত সবাইকে সরকারের দেয়া নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। কেউ নির্দেশনা না মানলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে সরকার ঘোষিত লকডাউন বাস্তবায়নে কাজ করছে উপজেলা প্রশাসন। একই সাথে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধি প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ এবং জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার-পাড়া-মহল্লায় প্রতিদিনই মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহসীন মৃধা এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) শুভ দেবনাথ এর ভ্রাম্যমাণ আদালত।
0 মন্তব্যসমূহ