যার ফলে আসন্ন বর্ষা মৌসুমে এলাকাজুড়ে ব্যাপক জলাবদ্ধতার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এদিকে জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য শিলমাড়িয়া ইউপি এলাকায় তিনটি খাল খননের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে দুটি আলাদা কমিটি গঠন করা হয়। যার একটি কারিগরী কমিটি ও অপরটি বাস্তবায়ন কমিটি।
সোমবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার শিলমাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চত্তরে এক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
শিলমাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান সাজ্জাদ হোসেন মুকুলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম হিরা বাচ্চু।বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল হাই মোহাম্মদ আনাছ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুঠিয়া সার্কেল) ইমরান জাকারিয়া, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সারোয়ার হোসেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন মুকুল ও মৌসুমী রহমান, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা ওমর আলী, সহকারী প্রকৌশলী (বরেন্দ্র) আল মামুন হোসেন প্রমূখ।
সভায় সর্বসম্মতিতে শিলমাড়িয়া ইউনিয়নে নতুন করে আর ফসলি জমিতে পুকুর খনন না করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পাশাপাশি সকলের সহযোগিতায় আগামী বর্ষা মৌসুমের আগে রাতোয়াল, শক্তিপাড়া, পমপাড়া, মালিপাড়া, পচামাড়িয়া গ্রামের বন্যা ও জলাবদ্ধতা নিরসনে তিনটি খাল খননের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রোমানা আফরোজকে প্রধান করে একটি কারিগরী কমিটি গঠন করা হয়। আর শিলমাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান সাজ্জাদ হোসেন মুকুলকে প্রধান করে অপর একটি বাস্তবায়ন কমিটি গঠন করা হয়।
0 মন্তব্যসমূহ