শনিবার (২৬ জুন) সকাল ৯টায় দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের কান্দ্রা চুনিপাড়ায় এ ঘটনাটি ঘটে। গুরুতর জখম আহত দিলারা বেগম ওই গ্রামের আজিজুল ইসলামের স্ত্রী।
ভুক্তভোগী গৃহবধূ দিলারা বেগম বলেন, আমার ছেলে স্কুলে পড়ে। গ্রামের লোকজন বলছিল, ছাত্র-ছাত্রীদের উপবৃত্তির টাকা এসেছে। সে খোঁজ নেয়ার জন্য মোবাইলে স্কুলের ম্যাডামের সাথে কথা বলছিলাম। আর এটা দেখে সন্দেহে তিনি (স্বামি) আমাকে হাসুয়া দিয়ে কুপিয়ে জখম করেছেন। এ সময় বাড়ির লোকজন আমাকে হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। এ ঘটনায় আমার ভাই বাদী হয়ে থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছেন।
তবে ভুক্তভোগীর স্বামি আজিজুল ইসলাম বলেন, পারিবারিক নানা বিষয়ে সে (স্ত্রী) আমার সাথে খারাপ আচারণ করে। প্রতিদিনের মত আজ সকালে মাঠে কাজে যাচ্ছিলাম, তাকে নান্তা দেয়ার কথা বলতে সে ক্ষীপ্ত হয়ে উঠে। এক সময় দুজনের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। সে সময় আমার হাতে হাসুয়া ছিল। কিভাবে তার গায়ে লেগে গেছে বুঝতে পারেনি।
এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, ওই ভুক্তভোগীর ভাই একটা অভিযোগ দিয়েছেন। বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
0 মন্তব্যসমূহ