নির্বাচন কমিশন থেকে তফসিল ঘোষণার পরপরই দুর্গাপুরে জমে উঠেছে নির্বাচনী আমেজ। নির্বাচনী উত্তাপ ছড়িয়ে পড়েছে চারিদিকে প্রার্থীরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন মাঠ পোস্টারে ছেয়ে গেছে পুরো এলাকা। দল থেকে মনোনয়ন পাওয়ার পর নির্বাচনকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন মেয়র প্রার্থীরা।প্রধান তিন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি নিজ প্রার্থী ঘোষণা করেছে।
লাঙ্গল প্রতিক নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন হুমায়ন কবির। অন্যান্য প্রার্থীদের তুলনায় প্রচারণা পিছিয়ে নেই নেই জাতীয় পার্টির এই প্রার্থী । আলোচনায় আসেন মাকে সাথে নিয়ে মেয়ের পদে মনোনয়ন ফর্ম জমা দিয়ে। নানান প্রতিশ্রুতি নিয়ে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায়। চারো দিকে যখন টাকা আর পেশী-শক্তির খেলা, তখন ভালোবাসা দিয়ে মন জয় করার চেষ্টায় আছেন হুমায়ন কবির।
সরজমিন ঘুরে তাঁর ব্যাপক জনপ্রিয়তা লক্ষ করা গেছে, কবির সম্পর্কে আদ্বুল বাছের বলেন, তিনি পরিশ্রমী সৎ নামাজী ছেলে আমি সিধান্ত নিয়েছি দল মত না দেখে তাঁকেই ভোট দিবো। ভালো মানুষ দ্বারাই সমাজ পরিবর্তন সম্ভব।
আবুল কাশেম বলেন, আমার মনে হয় সবকয়টি পার্থির মধ্যে কবির সবথেকে সৎ এবং ভালো। জীবনে বহু ভুল যায়গায় ভোট দিলাম,এবার একে দিয়ে দেখবো কি হয়।
সালাম মৃধা বলেন, শুনেছি সে মাকে নিয়ে ফর্ম জমা দিছে শুনে খুবই ভালো লাগলো। কাল আমার সাথে দেখা হয়েছিলো চমৎকার ব্যাবহার করলো। সত্যি মনটা ভরে গেলো।
হুমায়ন কবির সংবাদকর্মীদের জানায়,জাতীয় পার্টি সবসময় জনগণের পাশে থেকেছে উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার সপ্ন দেখিয়েছেন। দুর্গাপুর পৌরসভা অনান্য পৌরসভার তুলনায় অনেক পিছিয়ে অনেক সুবিধা থেকে তাঁর বঞ্চিত। জনগণ আমার পাশে থেকে আমায় নির্বাচিত করলে তাদের অধিকারে প্রতিষ্ঠা করা আমার নৈতিক দায়িত্ব থাকবে।
প্রচারণায় ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি কিন্তু জনগণের ভিতরে ব্যাপক ভয় কাজ করছে। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জনগন তাদের কাঙ্ক্ষিত পার্থী কে ভোট দিতে পারলে ইনশাআল্লাহ আমার বিজয়ে আশা করছি।
সাধারণ মানুষের মাঝে আশার আলো জুগিয়েছে মেয়ের প্রার্থী হুমায়ন কবির। প্রতিনিধি পরিবর্তনের মাধ্যমে পৌর এলাকার পরিবর্তন চাচ্ছেন সাধারণ জনগণ।
0 মন্তব্যসমূহ